বদলে যাচ্ছে নারী-পুরুষের পুরাতন ভেদাভেদ!
বিশ্বব্যাপী নারী-পুরুষের সংজ্ঞা বদলে যাচ্ছে। বাংলাদেশও পাশ্চাত্যের নব্য অপসংস্কৃতির অংশ হতে যাচ্ছে। এদেশে নারী-পুরুষের সংজ্ঞাও বদলে যাবে। এলজিবিটি'র মত নোংরা মতবাদগুলো আরও নরমালাইজড হবে সামনে।
সুদর্শন পুরুষ এওয়ার্ড নিয়ে মানুষ ঠিকই মজা করছে। কিন্তু এই রম্য কাজকারবারের পেছনে যে ভয়ংকর বাস্তবতা উঁকি দিচ্ছে সেটা আমাদের মাথায় আসছেনা। ব্যাপারটা এখন না হলেও শীঘ্রই সমাজে নরমালাইজ হয়ে যাবে। একজন স্বীকৃত সুদর্শন পুরুষ হলো বেডা আক্তার বেডি। ভাবতে পারছেন বিষয়টা? আবার কিছুদিন আগে একজন মস্তিষ্ক বিকৃতি হওয়া পুরুষকে ট্রান্স স্বীকৃতি দিয়ে নারী হিশেবে এওয়ার্ড দিয়েছে ইন্টেরিম।
হাস্যরসের মাধ্যমে ব্যাপারগুলোকে এখন এভাবে এড়িয়ে গেলে এমন একটা সময় এসে সত্যিকার অর্থে এসব বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাবেন যখন ব্যাপারগুলো গলার কাঁটা হয়ে বিঁধে যাবে। কিছুই করার উপায় খুঁজে পাবেন না। নারী-পুরুষের আদর্শ কোনো সংজ্ঞাই আর অস্তিত্ব থাকবেনা। নর্দমার পঁচা পানিতে কৃত্রিম রঙধনুর সাতটি রঙের জেন্ডার বিকৃতি ছড়িয়ে পড়বে সবখানে।
এদেশে এত মৃত্যুর দায় কার?
মরবে সাধারণ মানুষ! আর আপনারা শুধু স্মৃতি রাখবেন, আবার সেই স্মৃতি উদযাপনে লক্ষ টাকা খরচ করবেন। কিন্তু যারা মরলো, আহত হলো তাদের খবর নেওয়ার মানুষ খুঁজে পাওয়া যায় না।
জুলাইয়ে সাধারণ মানুষ মরলো, আহত হলো, বাকীরা ঘরে ফিরে গেলো। আপনারা লাশ আর আহতদের পুঁজি করে রাজনীতি করলেন, একবছর পর স্মৃতি পালন করছেন। প্রশ্ন হলো, কয়টা সন্তান হারা পরিবারের খবর নিয়েছেন, কয়জন পঙ্গু যোদ্ধার খবর রেখেছেন, কতজনকে আর্থিক সাপোর্ট দিয়েছেন, কয়টা লাশের বিচার করেছেন?
সার্বিয়ান একটা প্রবাদ আছে, "যুদ্ধ শুরু হলে রাজনীতিবিদেরা অস্ত্র দেয়, ধনীরা রুটি দেয় কিন্ত গরীবেরা তাদের ছেলেদের দেয়। যুদ্ধ শেষ হলে রাজনীতিবিদেরা হাত মেলায়, ধনীরা রুটির দাম বাড়ায় আর গরীবেরা তাদের ছেলেদের কবর খুঁজে।"
মাইলস্টোনে এতগুলো শিশু নিহতের দায় কে নিলো? কি বিবৃতি দিলেন? তাড়াতাড়ি আসছেন লাশ পুতা নিয়ে! আপদ যত তাড়াতাড়ি বিদেয় হয় ভালো। আবার এই সুযোগে পশ্চিমা আব্বাদের কাজও এগিয়ে গেলো!
এদেশে এত মৃত্যুর দায় কার?
মরবে সাধারণ মানুষ! আর আপনারা শুধু স্মৃতি রাখবেন, আবার সেই স্মৃতি উদযাপনে লক্ষ টাকা খরচ করবেন। কিন্তু যারা মরলো, আহত হলো তাদের খবর নেওয়ার মানুষ খুঁজে পাওয়া যায় না।
জুলাইয়ে সাধারণ মানুষ মরলো, আহত হলো, বাকীরা ঘরে ফিরে গেলো। আপনারা লাশ আর আহতদের পুঁজি করে রাজনীতি করলেন, একবছর পর স্মৃতি পালন করছেন। প্রশ্ন হলো, কয়টা সন্তান হারা পরিবারের খবর নিয়েছেন, কয়জন পঙ্গু যোদ্ধার খবর রেখেছেন, কতজনকে আর্থিক সাপোর্ট দিয়েছেন, কয়টা লাশের বিচার করেছেন?
সার্বিয়ান একটা প্রবাদ আছে, "যুদ্ধ শুরু হলে রাজনীতিবিদেরা অস্ত্র দেয়, ধনীরা রুটি দেয় কিন্ত গরীবেরা তাদের ছেলেদের দেয়। যুদ্ধ শেষ হলে রাজনীতিবিদেরা হাত মেলায়, ধনীরা রুটির দাম বাড়ায় আর গরীবেরা তাদের ছেলেদের কবর খুঁজে।"
মাইলস্টোনে এতগুলো শিশু নিহতের দায় কে নিলো? কি বিবৃতি দিলেন? তাড়াতাড়ি আসছেন লাশ পুতা নিয়ে! আপদ যত তাড়াতাড়ি বিদেয় হয় ভালো। আবার এই সুযোগে পশ্চিমা আব্বাদের কাজও এগিয়ে গেলো!